ফজলে লোহানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রান্তডেস্ক:আজ ৩০ অক্টোবর, বিশিষ্ট টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি ১৯৮৫ সালের ৩০ অক্টোবর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৫৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি ছিলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক, লেখক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব। চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবেও তিনি পরিচিত ছিলেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘যদি কিছু মনে না করেন’-এর উপস্থাপক হিসেবে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। কাজে কর্মে তিনি ছিলেন দুঃসাহসী। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে তিনি শুনেছেন মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা। তিনিই সূচনা করেছিলেন টিভি রিপোর্টিং।সদা হাস্যোজ্জ্বল ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন রুচিবান এ মানুষটি ১৯২৮ সালের ১২ মার্চ সিরাজগঞ্জ জেলার কাউলিয়া গ্রামে এক শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আবু লোহানী ছিলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। মা ফাতেমা লোহানী ছিলেন কলকাতা করপোরেশন স্কুলের শিক্ষিকা। বড় ভাই ফতেহ লোহানী ছিলেন বিশিষ্ট অভিনেতা, আবৃত্তিকার, চিত্র পরিচালক, সাহিত্যিক, অনুবাদক ও বেতার ব্যক্তিত্ব।ফজলে লোহানী সিরাজগঞ্জ বিএল স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে এমএসসি ক্লাসে ভর্তি হলেও চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেননি। ভারত বিভাগের পর তিনি অন্য কয়েকজনের সঙ্গে ঢাকা থেকে সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৪৯ সালে তার সম্পাদনায় ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক মাসিক পত্রিকা অগত্যা। পঞ্চাশের দশকে তিনি ইংল্যান্ড যান এবং লন্ডনের বিবিসির ওয়ার্ল্ড সার্ভিসে চাকরি করেন।ফজলে লোহানী সিরাজগঞ্জ বিএল স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে এমএসসি ক্লাসে ভর্তি হলেও চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেননি। ভারত বিভাগের পর তিনি অন্য কয়েকজনের সঙ্গে ঢাকা থেকে সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৪৯ সালে তার সম্পাদনায় ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক মাসিক পত্রিকা অগত্যা। পঞ্চাশের দশকে তিনি ইংল্যান্ড যান এবং লন্ডনের বিবিসির ওয়ার্ল্ড সার্ভিসে চাকরি করেন।

