সিলেটে বিজিবির উপর শ্রমিকদের হামলা, নেপথ্যে কী
৫ আগষ্ট সরকার পরিবর্তনের পর শুরু হয় ভোলাগঞ্জ বাংকারে জমি খুঁড়ে পাথর লুটপাট। বিষয়টি নিয়ে গত ২৫ নভেম্বর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনা হয়। সেখানে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তোলা হয় বিবিজি সদস্যদের উপর। পরবর্তী সময়ে ৫ ডিসেম্বর সিলেট জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় উন্মুক্ত আলোচনা করতে আসেন এবং সে উন্মুক্ত আলোচনায়ও পাথর লুটপাট এবং চাঁদাবাজি হচ্ছে মর্মে উপস্থিত অনেকে অভিযোগ তুলেন। গত ৭ জানুয়ারি উপজেলার নারাইনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যায় মাঠে এলাকাবাসীর সাথে সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি)-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয়রা জানান, ৫’শ টাকা ধীরে ধীরে কমে এখন ২’শ টাকায় এসেছে। চাঁদাবাজিতে পিচ্চি কামালের সাথে যোগ হয়েছেন করিম, নাজিম ও দুলাল। ৫ আগষ্টের আগে বাংকারে ১৪৪ ধারা জারি ছিল। আরএনবি’র পাশাপাশি বিজিবি সদস্যরাও বাংকার থেকে পাথর উত্তোলন করতে দিত না।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, বিজিবির সাথে ঝামেলার বিষয়টি জানতে পেরে আমরা বুধবার বাংকার এলাকায় অভিযান চালিয়েছি। বিজিবির পক্ষ থেকে আমাদেরকে কিছু জানানো হয়নি।(সৌজন্য:সিলেটভিউ২৪.কম)