প্রান্তডেস্ক:‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’ নামে আত্মপ্রকাশ করেছে প্রতিবাদী ৩০টি সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন। শনিবার (১৭ আগস্ট) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ সংগঠনের নাম জানানো হয়। এ সময় সমসাময়িক সাংস্কৃতিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৩০টিরও বেশি সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো করা হয়, সম্প্রতি সংঘঠিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর যৌথ এ প্ল্যাটফর্মটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সংবাদ ম্মেলন পরিচালনা করেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন উদীচীর সহ-সভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপন, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, প্রগতি লেখক সংঘের দীনবন্ধু দাস, সমাজ চিন্তা ফোরামের কামাল হোসেন বাদল, সমাজ অনুশীলন কেন্দ্রের রঘু অভিজিৎ রায়, বিবর্তনের আমিরুন নুজহাত মনীষা ও চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সুষ্মিতা রায় সুপ্তি।
‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’র সংগঠনগুলো হলো- বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, গণসংস্কৃতি কেন্দ্র, সংহতি সংস্কৃতি সংসদ, সমাজ অনুশীলন কেন্দ্র, সাংস্কৃতিক ইউনিয়ন, রাজু বিতর্ক অঙ্গণ, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ভাগ্যকুল পাঠাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, প্রগতি লেখক সংঘ, গণসংস্কৃতি পরিষদ, স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘ, বাংলাদেশ থিয়েটার, তীরন্দাজ, রণেশ দাশগুপ্ত চলচ্চিত্র সংসদ, এই বাংলায়, ঢাকা ড্রামা, বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ, বিবর্তন নাট্যগোষ্ঠী-সিরাজগঞ্জ, বাংলাদেশ মূকাভিনয় ফেডারেশন, ধাবমান সাহিত্য আন্দোলন, সমাজতান্ত্রিক বুদ্ধিজীবী সংঘ, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী পরিষদ, শহীদ আসাদ পরিষদ, মাদল, সমাজ চিন্তা ফোরাম ও চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।