বালিয়াকান্দিতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা
প্রান্তডেস্ক:তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা ৩ টায় বহরপুর ইউনিয়নের মৃধার বটতলা ঈদগাহ ময়দানে গ্রামবাসী এই আয়োজন করেন। উক্ত নামাজের ইমামতি করেন বহরপুর বাজার জামে মসজিদের ঈমাম মুফতি মো: সাইফুল ইসলাম।
প্রখর রোদ আর অসহ্য গরমকে উপেক্ষা করে বেলা দুইটা থেকেই বিশেষ এই প্রার্থনার জন্য ঈদগাহ ময়দানে উপস্থিত হতে থাকেন মুসল্লিরা। এতে সব বয়সের প্রায় পাঁচ শতাধিক মানুষ মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। বেলা তিনটা বাজার সঙ্গে সঙ্গে নামাজের জামাত শুরু হয়। নামাজ শেষে মোনাজাতে ঈমাম সবার কৃতকর্মের জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সেই সঙ্গে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে পশুপাখিসহ সব জীবের কষ্টের কথা তুলে ধরেন। এ সময় সবার চোখেই ছিল অশ্রু। নিজেদের কৃতকর্মের ক্ষমা চেয়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা।
![](https://imaginary.barta24.com/resize?width=800&quality=75&path=uploads/news/2024/Apr/22/1713784547486.jpg)
মুসল্লি রাসেল খান বার্তা২৪.কমকে জানান, বেশ কয়েকদিন ধরে তীব্র গরম পড়ছে। এতে করে পশুপাখি, শিশু ও বৃদ্ধ নারী-পুরুষ মারাত্বক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন। আল্লাহ-তায়ালা এই মুহূর্তে রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ না করলে সবাই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।
নামাজে উপস্থিত মেহেদী হাসান বার্তা২৪.কমকে জানান, তিনি পেশায় কৃষক। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে তিনি কোনো ফসলই উৎপাদন করতে পারছেন না। এভাবে আর কয়েকদিন থাকলে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে তিনি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছেন।
এই নামাজ মঙ্গল ও বুধবার আরও দুইদিন একই জায়গাতে অনুষ্ঠিত হবে বলেও মাইকে ঘোষণা করেন ঈমাম।
নামাজ শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আল্লাহর হুকুম অমান্য করছি। অন্যায় কাজে লিপ্ত হচ্ছি। তারই শাস্তি আল্লাহ আমাদেরকে দিচ্ছেন। আমরা আমাদের কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করছি। আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তিনি আমাদের অবশ্যই ক্ষমা করবেন।
তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা ৩ টায় বহরপুর ইউনিয়নের মৃধার বটতলা ঈদগাহ ময়দানে গ্রামবাসী এই আয়োজন করেন। উক্ত নামাজের ইমামতি করেন বহরপুর বাজার জামে মসজিদের ঈমাম মুফতি মো: সাইফুল ইসলাম।
প্রখর রোদ আর অসহ্য গরমকে উপেক্ষা করে বেলা দুইটা থেকেই বিশেষ এই প্রার্থনার জন্য ঈদগাহ ময়দানে উপস্থিত হতে থাকেন মুসল্লিরা। এতে সব বয়সের প্রায় পাঁচ শতাধিক মানুষ মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। বেলা তিনটা বাজার সঙ্গে সঙ্গে নামাজের জামাত শুরু হয়। নামাজ শেষে মোনাজাতে ঈমাম সবার কৃতকর্মের জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সেই সঙ্গে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে পশুপাখিসহ সব জীবের কষ্টের কথা তুলে ধরেন। এ সময় সবার চোখেই ছিল অশ্রু। নিজেদের কৃতকর্মের ক্ষমা চেয়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা।
মুসল্লি রাসেল খান বার্তা২৪.কমকে জানান, বেশ কয়েকদিন ধরে তীব্র গরম পড়ছে। এতে করে পশুপাখি, শিশু ও বৃদ্ধ নারী-পুরুষ মারাত্বক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন। আল্লাহ-তায়ালা এই মুহূর্তে রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ না করলে সবাই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।
নামাজে উপস্থিত মেহেদী হাসান বার্তা২৪.কমকে জানান, তিনি পেশায় কৃষক। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে তিনি কোনো ফসলই উৎপাদন করতে পারছেন না। এভাবে আর কয়েকদিন থাকলে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। তাই সৃষ্টিকর্তার কাছে তিনি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছেন।
এই নামাজ মঙ্গল ও বুধবার আরও দুইদিন একই জায়গাতে অনুষ্ঠিত হবে বলেও মাইকে ঘোষণা করেন ঈমাম।
নামাজ শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আল্লাহর হুকুম অমান্য করছি। অন্যায় কাজে লিপ্ত হচ্ছি। তারই শাস্তি আল্লাহ আমাদেরকে দিচ্ছেন। আমরা আমাদের কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করছি। আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তিনি আমাদের অবশ্যই ক্ষমা করবেন।(সৌজন্যে:বার্তা২৪.কম)