সিলেটের ২৬ ট্র্যাভেল এজেন্সি ১ম ধাপে হজ্জ কার্যক্রম চালাবে
প্রান্তপ্রতিবেদক: ২০২০ সালের (১৪৪১ হিজরি) হজ্জ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী এজেন্সিগুলোর তালিকা প্রকাশ করেছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত ৪ ফেব্রুয়ারি এ মন্ত্রণালয়ের হজ্জ অনুবিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রথম পর্যায়ের এই তালিকা প্রকাশ করে। তালিকায় সারাদেশের ৬৩৬টি এজেন্সির নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট বিভাগের ২৬টি ট্র্যাভেলস এজেন্সি রয়েছে।
সেগুলো হচ্ছে- সিলেটের আল মনসুর এয়ার সার্ভিস লিমিটেড, বাংলাদেশ ওভারসিজ সার্ভিস, যাত্রীক ট্রেভেলস, জোনাকি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড, সামাদ ওভারসিজ সার্ভিস, সিপার এয়ার সার্ভিস, এলাইট ট্রেভেলস, সেন্ট্রাল এয়ার সার্ভিস, নিউ মডার্ন ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনাল, শিপলু ওভারসিজ-২, খাঁজা এয়ারলাইন, আল-ইহসান ট্রাভেলস, আবাবিল এয়ার সার্ভিস, ডিস্কভারি সিলেট ট্রাভেলস এন্ড ট্যোর, ইক্বরা ট্রাভেলস এন্ড ট্যোর, বাবর ট্রেভেলস, মনসুর এন্টারপ্রাইজ, মার্ভেলাস মিডিয়া সার্ভিস, সোমা ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস, সান-শাইন ট্যাভেলস এন্ড ট্যোর, তাশফিক ট্রাভেলস এন্ড ট্যোরস, ইউরোপা ট্রেভেলস, রব্বানি ওভারসিজ এভিশন, এয়ার শাহপরাণ ইন্টারন্যাশনাল এবং মৌলভীবাজারের আল শরিফাইন ট্রাভেলস এন্ড টোর ও নিবরাস ইন্টারন্যাশনার ট্রাভেলস।
এজেন্সি প্রদানের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় ৫টি শর্ত আরোপ করেছে। শর্তগুলো হচ্ছে- প্রত্যেক হজ্জযাত্রীর সঙ্গে হজ্জ এজেন্সির লিখিত চুক্তি নিশ্চিত করতে হবে, প্রত্যেক এজেন্সি ২০২০ সালে (১৪৪১ হিজরিতে) সর্বোচ্চ ৩ শ’ জন এবং সর্বনি¤œ ১ শ’ জন প্রেরণ করতে পারবে, প্রত্যেক এজেন্সিকে মিনা- আরাফাহ ও মুজদালিফায় প্রয়োজনীয়সংখ্যক হজ্জকর্মী নিয়োগ করতে হবে, অনিবন্ধিত কোনো ব্যক্তিকে হজ্জযাত্রী হিসেবে হজ্জে নেয়া যাবে না- (যদি কোনো এজেন্সি এ ধরনের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করে তবে কোনো কারণদর্শানো নোটিশ ছাড়াই লাইসেন্স বাতিলসহ অন্যান্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে) এবং তালিকা প্রকাশের পর কোনো এজেন্সির তথ্য ভুল বা অসত্য প্রমাণিত হলে বা কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় কোনো কারণদর্শানো ব্যতিত অভিযুক্ত এজেন্সির নাম তালিকা থেকে বাতিলের অধিকার সংরক্ষণ করে।