নিষেধাজ্ঞা দিয়ে লাভ হবে না: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, আরেকটি বিষয় হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। গত ৫১ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়তা করে আসছে। আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীকে তারা ট্রেনিংসহ নানা সহায়তা দিয়ে আসছে। সেই সহায়তা অব্যাহত আছে। আমরা যেটা মনে করি আমাদের যারা উন্নয়ন সহযোগী, তাদের সহযোগিতাতেই আমাদের দেশ আজ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের প্রচণ্ড প্রোফাউন্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনার।
তিনি আরও বলেন, যে পত্রিকা লিখেছে তারা কোত্থাকে খবর পেয়েছে তাদেরকে জিজ্ঞেস করলে ভালো হয়। আমাদের এ ব্যাপারে কিছু জানা নেই। আর স্যাংশন, পাল্টা স্যাংশন- এগুলো দিয়ে কোনো লাভ হয় না; ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেকেই স্যাংশন দিয়ে রেখেছে গত কয়েক দশক ধরে। কই ইরানের সরকার তো পড়ে যায়নি। ইরানের সরকার বহাল তবিয়তে আছে। তারপর কিউবার বিরুদ্ধে স্যাংশন ছিল বহু বছর। কিউবাকে টলাতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক মাইল দূরে। কিউবার সরকার পরিবর্তন হয়নি।এসময় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অস্বাভাবিকভাবে সিন্ডিকেট করে যারা পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে।
বিএনপির এক দফা দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, বিএনপি সরকার পতনের এক দফা নিয়ে বরাবরই উচ্চবাচ্য করে। কিন্তু পরে আবার তাদের দফা বাড়ে। এই সার্কাস আমরা বহু বছর ধরেই দেখেছি।তিনি আরও বলেন, বিএনপি কাগুজে বাঘে পরিণত হয়েছে, তাদের খালি কলসী বেশি বাজে। বিএনপি আসলে কাগুজে বাঘ ছাড়া কিছুই না।